হোম সকল পোস্টসমূহ ইসলামিক স্বামী ও স্ত্রীর ভালোবাসার গল্প পর্ব – ৫ (Islamic Love story of husband and wife episode – 5)
ইসলামিক স্বামী ও স্ত্রীর ভালোবাসার গল্প পর্ব - ৫

ইসলামিক স্বামী ও স্ত্রীর ভালোবাসার গল্প পর্ব – ৫ (Islamic Love story of husband and wife episode – 5)

প্রকাশক দ্বীনের আলো
প্রকাশিত: সর্বশেষ আপডেট: 0 মন্তব্য 131 জন দেখেছেন

ধারাবাহিক গল্পঃ ইসলামিক স্বামী ও স্ত্রীর ভালোবাসার গল্প (Islamic Love story of husband and wife)

সারাটা রাত আমার কতটা অস্বস্তিতে কাটছিল, বোঝানো সম্ভব নয়। মাথায় হাজারো চিন্তা জট পাকিয়ে যাচ্ছিল। শেষে আর সহ্য করতে না পেরে উঠে সাজদায় পরে গেলাম। যত অভিযোগ, সন্দেহ ছিল, সব রব্বকে জানিয়ে উপায় খুঁজছিলাম। স্বলাত শেষে সূরা ইনশিরাহ পড়লাম অনেকক্ষণ ধরে। স্বস্তি না মিললেও বুক থেকে ভারী বোঝা নেমে গেছে, এটা অন্তত বুঝেছি। পানি খাওয়ার জন্য টেবিলের কাছে আসতেই দেখি শায়খের ফোন!ধরবোনা ধরবোনা করেও ফোনটা হাতের মুঠোয় পুরে নিলাম। কোনও পাসওয়ার্ড, পিন, লক না থাকায় ফোনলক খুলতে আমায় বেগ পেতে হয়নি। গ্যালারি, ইনবক্স, কললিষ্ট, ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার, ইমো, হোয়াটসআপ!!!!!!

কোনও কিছুই চেক করা বাকি রাখিনি।  কিচ্ছু নেই!বিশ্বাস করুন, একদম কিচ্ছু নেই। উনাকে সন্দেহ করার মতন একদমই কিচ্ছু পাইনি ফোনে। হতাশ হয়ে ফোনটা রেখে দেওয়া মাত্রই আবার বিদ্যুৎ গতিতে ফোনটা হাতে নিলাম। সব চেক করেছি, কিন্তু কন্টাক্ট লিস্ট তো চেক করিনি!! কাঁপা কাঁপা হাতে কন্টাক্ট লিস্টে ক্লিক করলাম। সবগুলো সেভ করা নাম্বার দেখছিলাম। হটাৎ চোখ আটকে গেলো, একটা নাম্বারে!!!

‘দুহার আম্মু’ দিয়ে সেভ করা নাম্বার টা। দুহা কে আমি জানিনা। দুহার আম্মু কে তাও জানিনা। কিন্তু এখনই যদি জানতে না পারি, তাহলে এই সন্দেহটা আমায় কুঁড়ে কুঁড়ে খাবে। রুম থেকে বেরিয়ে এসে ওই নাম্বারে ডায়াল করলাম। একবার!!!!দুইবার!!!!তিনবার!!!!
বেশ কয়েকবার ডায়াল করার পর, অনেকটা ঘুমে জড়ানো কিন্তু উত্তেজিত নারী কণ্ঠ ওপাশ থেকে কোনও সূচনা ছাড়াই বলে উঠলো!!!!!
‘বাহ!বাহ!মোল্লা সাহেবের তাহলে মনে পড়েছে আমাকে!!!!

আমি জানতাম, যতই মোল্লাগিরি দেখাও, তুমি আমায় ছাড়া অন্য কাউকে স্ত্রী হিসেবে মেনে নিতে পারবেনা। তো মোল্লাসাহেবের কি খবর? কালকের রাতটা কেমন কাটলো? ‘
একেকটা কথা আমায় তীরের মতন বিদ্ধ করছিল। কিছু বলার বা শোনার সাহস হয়নি আমার আর। লাইনটা কেটে দিয়ে ফোনটা আবার আগের জায়গায় রেখে দিলাম। কোনওমতে টলতে টলতে জায়নামাজে ফিরে এসেছি আমি। বিয়ের দ্বিতীয় দিনেই যদি কোনও মেয়েকে জানতে হয়, তার স্বামীর প্রতি অন্য একটা মেয়ের এমন উক্তি, তাহলে ওই মেয়েটার হালত কেমন হওয়া উচিত!!

আমার দুচোখ বেয়ে অঝোর ধারায় অশ্রু ঝরছিল। দাঁতে দাঁত চেপে কান্না চাপার অপ্রতিরোধ্য চেষ্টা করা সত্ত্বেও ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছিলাম। আমার গোঙানিতে, নাকি উনার অভ্যাসবশত বলতে পারিনা, হটাৎই উনার ঘুম ভেঙে গেল। খুব শব্দ করে পড়ে উঠলেন,
"আলহামদুলিল্লা হিল্লাযি আহ ইয়ানা বা'দামা আমাতানা, ওয়া ইলাইহিন নুশুর"

বিছানা থেকে উঠে আমার কাছে এসে, সালাম দিয়ে কয়েকবার কান্নার কারণ জানতে চাইলেন। আমার অবস্থা এমন ছিলো যে, তাকে দেখামাত্র কান্নার বেগ আরও বেড়ে যাচ্ছিল। তিনি আমাকে যতবার স্পর্শ করছিলেন, আমি ততবার তাকে সরিয়ে দিচ্ছিলাম। আসলে আমার তার প্রতি এই দুইদিনে যত শ্রদ্ধা জেগেছিল, সব এখন ঘেন্না আর বিদ্রুপে পরিণত হয়ে গেছে। তাকেও অন্য পাঁচজন লেবাসধারী মুসলিমের মতনই মনে হচ্ছে, যারা মুমিন হওয়ার নাটক করে। রাগে, ঘেন্নায় উনার পাশ থেকে উঠে পরি। উযু করে এসে আবারও স্বলাতে দাঁড়াই, সাজদায় গিয়ে আমি আগে কখনও বাংলায় দুআ করিনি, কিন্তু সেদিন করেছিলাম। খুব করে আল্লাহকে বলেছিলাম আমার দুঃখের ভার কমিয়ে দিতে, আমায় পথ দেখাতে।

সাজদাহ থেকে যখন উঠেছিলাম, আমার মনে হচ্ছিল, সব কষ্ট শেষ। কান্না আটকে রাখলে গলায় যে চাপা ব্যাথাটা হয়, সেটা আর নেই, অশ্রুও আর গড়াচ্ছে না, একদম হালকা লাগছে নিজেকে। সালাম ফিরিয়ে আমি পরিপূর্ণ দৃষ্টিতে উনার দিকে তাকালাম। উনি আমার জায়নামাজের পাশেই বসে ছিলেন। আমাকে উনার দিকে তাকাতে দেখে আবারও এগিয়ে এলেন। বলা শুরু করলেন,
–তোমার আসলে কি হয়েছে বলো তো? এমনভাবে কাঁদছো কেন তুমি? তুমি কাঁদলে আমার খারাপ লাগে। কি হয়েছে বলো? বাবা মায়ের কথা মনে পড়ছে? আমি কোনওভাবে তোমায় কষ্ট দিয়েছি? আমার পরিবার তোমাকে আপন করে নিচ্ছেনা বলে কষ্ট পাচ্ছ? ও আমিনা! চুপ কেন তুমি?  কিছু তো বলো! প্লিজ!!!!

কিছু একটা বলো!
আমি স্থির কণ্ঠে বললাম,
“দুহার আম্মু ই কি নাবিলা? ”
এক ঝটকায় বসা থেকে উঠে দাঁড়ালেন তিনি।  আমায় স্পর্শ করতে গিয়েও করেন নি আর। বিস্ফারিত চোখে তাকিয়ে ছিলেন। উনার এই কিংকর্তব্য বিমূঢ় অবস্থা দেখে আমি আবারও প্রশ্ন করলাম….

–আহলিয়া হিসেবে কি আমি আপনার কাছ থেকে এই প্রশ্নের উত্তর জানতে পারিনা? আপনি আমার অলঙ্কার, ঠিক একই ভাবে আমিও তো আপনার অলঙ্কার। তাহলে আপনার আমার মাঝে রাখঢাক কেন থাকবে? কি লুকাচ্ছেন আপনি আমার থেকে?
প্রশ্ন গুলো করার সাথে সাথেই তিনি ডুকরে কেঁদে উঠলেন। আমার কাছে খুব কাকুতিভরা কণ্ঠে জানতে চাইলেন,
–এসব না জানলে কি হয়না আমিনা?
–সবটুকু না জানলে আমি স্বস্তি পাচ্ছিনা জনাব।
নির্লিপ্ত ভঙ্গিতে উত্তর দিলাম।

–আমিনা!ও আমিনা!তুমি কি জানো না, পাপ প্রকাশ করা গুনাহ? আমি এমনিতেই অনেক গুনাহগার, পাপ প্রকাশ করতে বাধ্য করে আমার গুনাহ আর নাইবা বাড়ালে!!!!!!
–আমি কিচ্ছু জানিনা, জানতে চাইওনা। আমি শুধু নাবিলা আর দুহার আম্মুর ব্যাপারে জানতে চাচ্ছি।

তিনি কিছুটা শান্ত হয়ে আমার কাছ থেকে জানতে চাইলেন আমি দুহার আম্মু, আর নাবিলার কথা কার কাছ থেকে জানতে পেরেছি।
আমি নির্লিপ্ত ভঙ্গিতে জায়গা থেকে উঠে টেবিলের উপর থেকে তাকে তার ফোনটা এনে দিলাম। হাঁটার সময় খেয়াল করলাম আমি এখন আর টলছি না। কষ্টের অনুভূতি ও কমে গেছে। এতক্ষণ যে উত্তাল সমুদ্র বহমান ছিল আমার মাঝে, তা এখন একেবারেই শান্ত হয়ে গেছে। আমি ফোন এনে উনার হাতে দিতেই দেখতে পেলাম, প্রায় ত্রিশটি মিসড কল, সবগুলোই দুহার আম্মু দিয়েছে। এটুকু দেখেই তিনি একপ্রকার আর্তনাদ করে বললেন,

–এ কি করেছ আমিনা!এ কি করলে তুমি!!তুমি কি জানোনা,  কারও দোষ ত্রুটি অনুসন্ধান নিয়ে কতবার নিষেধাজ্ঞা এসেছে? তুমি জানোনা, সূরা হুজুরাতে স্পষ্ট বলা হয়েছে, কারও গোপন বিষয় অনুসন্ধান না করতে? তবুও তুমি এটা কেন করলে?
–আমি জানিনা এত কিছু। আপনি আগে আমার প্রশ্নের উত্তর দিন।
–তুমি কি জানোনা, বিয়ের আগে কৃত গুনাহ,  বিয়ের পর প্রকাশ করা উচিৎ নয়। আমিনা!কেন জেদ করছো? যা কিছু কল্যানকর নয়, তা তুমি নাইবা জানলে….

–আমি না জানলে শান্তি পাবনা জনাব। সন্দেহ খুব খারাপ, খুবই ভয়ানক!
–বেশ!তাহলে শুনো, নাবিলা ছিল আমার ব্যভিচারের সঙ্গী। আঠার বছর বয়স থেকে একুশ বছর বয়স পর্যন্ত আমি শায়ত্বানের ধোঁকায় তার সাথে ব্যভিচারে মগ্ন ছিলাম। যিনাহয় মগ্ন ছিলাম।
আমিনা!যখন আমি হিদায়াত পেলাম, বুঝতে পারলাম, এটা কত বড় গুনাহ, আমি বারবার তাকে বিয়ে করতে চেয়েছি। আমি জানিনা কেন, কোন কারণে সে আর আমায় বিয়ে করতে রাজি ছিলনা। তবে আমি চেয়েছিলাম তাকে বিয়ে করতে, পাপ হতে মুক্তি পেতে।
–যিনাহয় মত্ত ছিলেন মানে!আপনাদের কি শারীরিক!!!!!!
–না আমিনা, না!

আমার মুখের কথা টেনে নিয়েই বললেন তিনি।
তুমি জানোনা আমিনা, আমি তার কাছে অক্ষম একটা মানুষ। তার হাত ধরা ব্যতিত তার আর কাছে যাইনি বলে সে আমায় প্রচুর অবজ্ঞা করতো, নপুংসক বলতেও দ্বীধা করতো না। কিন্তু আমি আমার চিন্তায় অটল থাকতাম। যিনাহয় মত্ত থাকার মানে কেবলমাত্র শারীরিক বোঝাপড়া হয়ে যাওয়া, তা তোমায় কে বললো? তুমি কি চোখের যিনাহ, হাতের যিনাহ, পায়ের যিনাহ, জিহ্বার যিনাহ সম্পর্কে ভুলে যাচ্ছ? যেখানে আকৃষ্ট হওয়ার আশংকা থাকলে ওযর ছাড়া গায়রে মাহরামের সাথে কথা বলা ই জায়েজ না, সেখানে একজনের সাথে আমি ‘প্রেম’ নামক হারাম সম্পর্কে মগ্ন!এটা কি যিনাহ নয় আমিনা? লজ্জাস্থান তো কেবলমাত্র যিনাহকে পরিপূর্ণতা দেয় আমিনা!!হারাম কিছুতে দৃষ্টিপাত, কথাবার্তা, কাজকর্ম সবই হারাম।

–আপনি এত ধার্মিক হয়েও এসবে জড়ালেন কিভাবে!? !
–বিশ্বাস করো আমিনা, আমি তখন নামমাত্র মুসলিম ছিলাম। আমার পরিবারের দিকে তাকালেই তুমি বুঝতে পারবে। আমি শুধু জানতাম, বিয়ের আগের প্রেমে অশ্লীলতা না থাকলে তা জায়েজ। আমি জানতাম কেবলমাত্র ফিজিক্যাল রিলেশনশীপই যিনাহ। বাদবাকি হাত ধরা, চুমু, কিংবা জড়িয়ে ধরা যা কিছুই হোক না কেন, তা জায়েজ। আমি জানতাম, কথা বার্তা হয়না, দেখা হয়না, তবুও দূর থেকে ভালবাসলে তা জায়েজ। এটাও যে মনের যিনাহ, তা আমি জানতাম না আহলিয়া!!!!!!!
–আর দুহার আম্মু? সে কে?
–আমার স্বপ্ন ছিলো আমাদের মেয়ের নাম দুহা হবে। সেইজন্যই নাবিলার নাম দুহার আম্মু দিয়ে সেভ করেছিলাম।
–বুঝলাম।
–আমিনা!বিশ্বাস করো আমিনা!

আমি জানতাম না যিনাহর শাস্তি এত ভয়াবহ যে, অবিবাহিত যুবক যুবতী ব্যভিচারে লিপ্ত হলে তার ইহকালীন শাস্তি হিসেবে দুজনকেই ১০০ বেত্রাঘাত করতে হবে এবং সাথে একবছরের জন্য বহিষ্কার হতে পারে সমাজ হতে। আমি জানতাম না, ব্যভিচারীদের সাথে আল্লাহ কিয়ামতের দিন কথা বলবেন না, আমি জানতাম না, ব্যভিচারীরা উলংগ অবস্থায় এমন এক চুলার মধ্যে থাকবে যার অগ্রভাগ হবে অত্যন্ত সংকীর্ণ আর নিম্নভাগ হবে প্রশস্ত উহার তলদেশে অগ্নি প্রজ্বলিত থাকবে তাদেরকে তাতে দগ্ধ করা হবে।  তারা মাঝে মধ্যে সেখান থেকে বের হয়ে যাওয়ার কাছাকাছি অবস্থায় পৌছে যাবে; অত:পর আগুন যখন স্তমিত হয়ে যাবে তখন তাতে তারা আবার ফিরে যাবে।  আর তাদের সাথে এই আচারণ কেয়ামত পর্যন্ত করা হবে!!!!!!!

আমি খুবই লজ্জিত আমার এই পাপের জন্য, আমি সবসময় আল্লাহর কাছ থেকে এই গুনাহ থেকে মাফ চাই আমিনা!!!!!!
এখনও চাই। আমিনা, এটা তো তোমার হক্ব ছিলো, যা যিনাহর দ্বারা আমি নষ্ট করেছি। এই আমিনা!তুমি আমায় মাফ করবে তো? আমিনা!!চুপ করে থেকো না। অন্তত একটা আশার বাণী শোনাও।
মানুষটা কাঁদছেন। উনার চাপা কান্না আমার হৃদয়ে অন্তঃদহন ঘটাচ্ছে। আমি ধীরে ধীরে তার কাঁধে হাত রেখে বললাম,

–চলুন, তাহাজ্জুদের সময় শেষ হয়ে আসছে। তাহাজ্জুদ পড়বেন চলুন।
–আমার উপর এখনও রাগ করে আছ তুমি? আমায় মাফ করবে না?
–তাওবাহ করলে তো স্বয়ং আল্লাহই মাফ করবেন। আমার রব্ব যখন তাওবাকারীকে মাফ করে দেন, তখন তার বান্দা হয়ে তাওবাকারীর উপর ক্ষোভ রাখার মতন এতটাও দুঃসাহস আমার নেই শায়খ!!
প্রথমবারের মতন তাকে আমি শায়খ বলে ডাকলাম। আমার ডাক শুনে, নাকি আমার উত্তর শুনে জানিনা, উনি আমায় বুকে জড়িয়ে নিয়েছিলেন।

কাঁদছেন উনি, কাঁদছি আমিও!!!!!!!!!
কিসের কান্না কে জানে!!!!!
হটাৎ ফিসফিসিয়ে উনি আমায় বলে উঠলেন,
–সো মাই ডিয়ার আহলিয়া, ডু ইউ নিড মোর টাইম?
–নো ডিয়ার, নিদার টাইম, নর স্পেস!!!!

লজ্জা মিশ্রিত কণ্ঠে উত্তর দিলাম। মাত্র দুদিনের সম্পর্কে এতটা সহজ হয়ে কিভাবে তার সাথে কথা বলছিলাম কে জানে। খুব প্রশান্তি লাগছিলো। মুখ ফুটে অজান্তেই বের হয়ে এলো,
আলহামদুলিল্লাহ!!!!!!!!!
ইনশাআল্লাহ চলবে!!!!

উপসংহার

এটি একটি ইসলামিক স্বামী ও স্ত্রীর ভালোবাসার গল্প, যারা ইসলামিকভাবে তাদের বিবাহিত জীবনকে গড়ে তুলেছে। যদি আমাদের ইসলামিক স্বামী ও স্ত্রীর ভালোবাসার গল্প পর্ব – ৫ (Islamic Love story of husband and wife episode – 5) গল্পটি ভালো লাগে তাহলে শেয়ার করুন। ইসলামিক স্বামী ও স্ত্রীর ভালোবাসার গল্প পর্ব – ৫ (Islamic Love story of husband and wife episode – 5) গল্পটির ধারাবাহিকতা অনুসরন করতে ইসলামিক স্বামী ও স্ত্রীর ভালোবাসার গল্প ১২টি পর্ব (Islamic Love story of husband and wife 12 part) পোস্টটি আলোকপাত করুন।

অনলাইন কোরআন ও হাদিসসমূহের লিঙ্ক বাংলা হাদিস বিডি

আপনার আরোও পছন্দ হতে পারে

আপনার মতামত দিন

* এই ফর্মটি ব্যবহার করে আপনি এই ওয়েবসাইট দ্বারা আপনার ডেটা সংরক্ষণ এবং পরিচালনার সাথে সম্মত হন।

এই ওয়েবসাইটটি আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকিজ ব্যবহার করে। আমরা ধরে নেব যে আপনি এটির সাথে ঠিক আছেন, তবে আপনি চাইলে অপ্ট-আউট করতে পারেন৷ গ্রহণ করুন আরও পড়ুন